সীমান্তে কাঁটাতার নেই। রক্ষীও নেই। আছে বিভক্তকারী রেখা। কোথাও নদী বিভক্ত করেছে একাধিক দেশকে। কোথাও আবার সামান্য তল্লাশি চৌকি। সীমান্তের এপারে-ওপারে দাঁড়িয়ে খেলা যায়; কোথাও আবার একসাথে বসে চা পান করছেন দুজন, কিন্তু একজন একদেশে, অন্যজন আরেক দেশে!
বিশ্বে অবাক করা এমন অনেক সীমান্ত রয়েছে। দেখুন এমনই ১৬টি সীমান্ত। ছবিগুলো ডেইলি লিপ নামের একটি সংবাদমাধ্যম থেকে নেওয়া।

ছবি দেখে মনে হতে পারে, মাঝখানে বিভাজক দিয়ে পাড়ার ছেলেরা ভলিবল খেলছে। কিন্তু বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। মাঝখানের বিভাজকের এক পাশে যুক্তরাষ্ট্র। অন্য পাশে মেক্সিকো।

এটি সবুজ মাঠে বসার জন্য স্থাপিত বেঞ্চি নয়। তিনটি বেঞ্চের পাশে ইউরোপের তিন দেশ স্লোভাকিয়া, অস্ট্রিয়া ও হাঙ্গেরি (ওপরে, বামে ও ডানে)।

সারিবদ্ধ চেয়ার দেখে মনে হতে পারে কোনো রেস্তোরাঁর দৃশ্য এটি। কিন্তু না। এই চেয়ারগুলোর পাশে এনএল লেখা অংশটা নেদারল্যান্ডসের। আর তার পাশে বি লেখা অংশটা বেলজিয়ামের। দুই দেশকে বিভক্ত করতে ব্যবহার করা হয়েছে একটি রেখা ও কিছু প্লাস (+) চিহ্ন।

ছবির মতো পাহাড়ের বুকে সর্পিল যে রাস্তাটি দেখা যাচ্ছে, সেটি বিভক্ত করেছে ক্যারিবীয় দেশ হাইতি ও ডমিনিকান প্রজাতন্ত্রকে।

লাল, সাদা রঙের পতাকাওয়ালা দেশটি ডেনমার্ক। তার বিপরীতের দেশটি সুইডেন। সেতুর দুই পাশে অবস্থান দুই দেশের।

কোনো ফুটবল মাঠের দুই পাশ নয় এটি। মাছের ছবির ওপর দিয়ে যাওয়া রেখাটির বাম দিকে পোল্যান্ড। বিপরীত পাশে ইউক্রেন।

একই ঘরের এক পাশে উত্তর কোরিয়া। বিপরীত পাশে দক্ষিণ কোরিয়া। মাঝখানে কংক্রিটের ছোট্ট একটা বিভাজক। ছবিটির সামনের অংশের রক্ষীরা দক্ষিণ কোরিয়ার।
================================
ঢাকা ট্যুরিস্ট ক্লাবের বন্ধু হতে ক্লিক করুন https://www.facebook.com/profile.php?id=100009827643381 এই লিঙ্কে। নিয়মিত আপডেট পেতে লাইক দিনhttps://www.facebook.com/dhakatouristclub এই পেজে অথবা জয়েন করুন https://www.facebook.com/groups/dhakatouristclub এই গ্রুপে।