Skip to content

আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপের এই চমকে দেওয়া তথ্যগুলি জানতেন?

বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: http://dhakatouristclub.com/2017/10/andaman/

আন্দামান ও নিকোবর— দু’টো নামই এসেছে মালয় ভাষা থেকে।

আন্দামানিজ বা নিকোবরিজ ভাষা নয়, শুনতে অবাক লাগলেও এখানকার বহুল প্রচলিত ভাষা কিন্তু বাংলা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে হিন্দি।

নিকোবরের একটি ছোট্ট দ্বীপ কাটচাল। এই দ্বীপ শতাব্দীর প্রথম সূর্যদয় দেখেছিল।

পৃথিবীর বৃহত্তম সামুদ্রিক কচ্ছপের ‘বাড়ি’ এখানেই।

এখানকার উত্তর সেন্টিনেল দ্বীপে বিশ্বের বিচ্ছিন্নতম প্যালিওলিথিক উপজাতিরা থাকেন। বর্তমানে এঁদের সংখ্যা তিনশোর আশেপাশে।

এখানকার রাজ্যপশু ‘ডুগঙ্গ’। এদের ‘সামুদ্রিক গরু’ও বলা হয়। এরা খুবই শান্ত ও নিরামিষাশী। ‘ডুগঙ্গ’কে ‘সমুদ্রের পরী’ও বলা হয়।

‘পান্ডুনাস’ নামে বিরলতম একটি ফল পাওয়া যায় নিকোবরে। স্থানীয় মানুষদের কাছে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় খাদ্য।

বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে মাছ ধরা নিষিদ্ধ আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে।

আন্দামানের ব্যারেন দ্বীপে ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরিটি রয়েছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ধিপদ প্রাণীটিও পাওয়া যায় এখানেই। বির্গাস লাটরো বা রবার ক্রাবের দেখা পেতে পারেন এখানে বেড়াতে গেলে।

ভাগ্যে থাকলে সুইফ্টলেট পাখির দেখাও পেতে পারেন। এই পাখির বাসা খাদ্য হিসাবেও জনপ্রিয়।

জানেন কি, আন্দামানের ছবি ব্যবহার করা হয় কুড়ি টাকার নোটে।

আন্দামানের বারাটাঙ্গ ভারতের একমাত্র এলাকা যেখানে কাদার আগ্নেয়গিরি রয়েছে।

ভারতের প্রথম বাণিজ্যিক জলবিমান, ‘জল হংস’ প্রথম আন্দামানেই চালানো হয়।

ভারতের দক্ষিণতম বিন্দু ‘ইন্দিরা পয়েন্ট’ও এখানেই অবস্থিত। সৌজন্যে: আনন্দবাজার পত্রিকা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *