কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু…।’
সিলেট থেকে শিলং আর চেরাপুঞ্জি ঘুরতে যাওয়ার বেলায় সম্ভবত কবিগুরুর এ কথাটি একেবারেই সত্যি। সিলেট থেকে মাত্র তিন ঘণ্টা দূরত্বের পথ শিলং।
ছোটবেলায় জাফলংয়ে যখন ঘুরতে যেতাম তখন দেখতাম দুটি পাহাড়ের মিলন ঘটিয়েছে একটি সুন্দর ব্রিজ। মা-বাবা দেখিয়ে বলতেন সামনেই ভারত। আবার বিছানাকান্দিতে গিয়ে দেখলাম দুরে একটি অসাধারণ ঝরনা কিন্তু কাছে যাওয়ার সুযোগ নেই। খুব খারাপ লেগেছিল। এত সুন্দর দৃশ্য তা কেন ভারতে পড়ল।
তখন মনে মনে ভেবেছিলাম একদিন না একদিন আমি ওই ব্রিজ আর ঝরনায় যাবই।
এবার সেই স্বপ্ন পুরণের পালা। গন্তব্য মেঘের আলয়-মেঘালয়ের রাজধানী শিলং আর বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের চেরাপুঞ্জি। সম্ভাব্য স্পটগুলো হচ্ছে: Nohsngithiang Falls (Seven Sisters Falls), Eco Park, Nohka Li Kai Falls, Ramkrishno Mission, Dain Thlen Falls, Mawsmai Cave, Thangkarang Park, Maw Trop, Bangladesh View Point, Wakaba Falls, Mawkdok View Point. আরো আছে: Shnongpdeng, Umngot (Dowki River), Burhill Water Falls (Panthumai), Moulinnong (Asia’s cleanest village), Living Root Bridge, Elephant Falls.
ভ্রমণ শুরু: ১১ জুলাই ২০২২, সোমবার, রাত ৯টা। ভ্রমণ সমাপ্তি: ১৫ জুলাই ২০২২ শুক্রবার, সম্ভাব্য সময় রাত ৮টা।

ট্রাভেল রুট: ঢাকা > সিলেট > তামাবিল > ডাউকি > শ্নোনেংপেডেং > বুরহিল > লিভিং রুট ব্রিজ > মাউলিনং > শিলং > চেরাপুঞ্জি > ডাউকি > তামাবিল > সিলেট > ঢাকা।
সম্ভাব্য স্পট
Day 01: Shnongpdeng, Umngot (Dowki River), Dawki River (Jaflong), Burhill Water Falls (Panthumai), Moulinnong (Asia’s cleanest village), Living Root Bridge.
Day 02: Umium Lake (Barapani Lake), Elephant Falls, Catheril Catholic Church, Golf Link, Madina Mosque (Green Mosque), Police Bazar.
Day 03: Mawkdok View Point, Wakaba Falls, Dain Thlen Falls, Eco Park, Ramkrishno Mission, Nohka Li Kai Falls, Mawsmai Cave, Nohsngithiang Falls (Seven Sisters Falls), Thangkarang Park, Maw Trop, Bangladesh View Point.
ইভেন্ট খরচ জনপ্রতি:
০১. স্টান্ডার্ড প্যাকেজ: এডাল্ট ১৬,৯৫০ টাকা, তিন বছরের নিচে ৮,৫০০ টাকা, ১০ বছরের নিচে ১৪,০০০ টাকা।
০২. ডিলাক্স প্যাকেজ: এডাল্ট ২২,৫০০ টাকা, তিন বছরের নিচে ৮,৫০০ টাকা, ১০ বছরের নিচে ১৮,৫০০ টাকা।
খরচের অন্তর্ভূক্ত: ভিসা প্রসেসিং, ট্রাভেল ট্যাক্স, ঢাকা-তামাবিল-ঢাকা এসি গাড়িতে যাতায়াত, রিজার্ভড গাড়িতে সাইটসিয়িং (নন এসি), শিলংয়ের পুলিশ বাজারে তিন রাত হোটেলে অবস্থান। খাবার: মেনু নির্ধারিত খাবার (সকালের নাস্তা ৩টি, দুপুরের খাবার ৪টি, রাতের খাবার ৩টি)। ট্যুরিস্ট প্লেসে এন্ট্রি টিকেট। গাড়ি পার্কিং। ড্রাইভারের খাবার। গাইড সম্মানী।
খরচের অন্তর্ভূক্ত নয়: ভিসা ফি, টিপস, মেডিক্যাল সার্ভিস, ব্যক্তিগত খরচ। বাংলাদেশ অংশের খাবার। নির্ধারিত সময়ের বেশি বা কম দিন থাকা। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির খরচ। যা অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি এমন খরচ।
চাইল্ড পলিসি: তিন বছরের নিচের বাচ্চা হোটেলে বেড, খাবার ও গাড়িতে সিট পাবে না। ১০ বছরের নিচের বাচ্চা হোটেলে বেড ছাড়া সব পাবে।
বুকিং মানি: জনপ্রতি ৭,০০০ টাকা। বাকি টাকা ভ্রমণের কমপক্ষে পাঁচ দিন পূর্বে জমা দিতে হবে।
ভিসা: ভিসা সংগ্রহের জন্য এম্বাসিতে যেতে হবে। আমরা প্রসেসিং করে দেব। ভিসা ফি ট্রাভেলারকে বহন করতে হবে। ভারত ভ্রমণের জন্য এই রুটের ভিসা দিয়ে বাই এয়ার, বাই রোড হরিদাসপুর ও বাই ট্রেন গেদে রুট ব্যবহার করা যাবে।
অন্য রুটের ভিসা: অন্য রুটের ভিসা থাকলেও অনুমতিসাপেক্ষে এই ট্যুরে যাওয়া যাবে। রুট পারমিটের জন্য প্রসেসিং আমরা করব। এজন্য এম্বাসিতে যেতে হবে। ৩০০ টাকা ভিসা ফি ট্রাভেলারকে বহন করতে হবে।
যারা গ্রুপে যেতে পারবেন না তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা। কমপক্ষে ৪ জন হলে বিশেষ গ্রুপ।
কর্পোরেট ট্যুর ও কাস্টমাইজ ট্যুর আলোচনা সাপেক্ষে। মেঘালয় ভ্রমণ ৯,৯৯৯/= টাকা থেকে শুরু।
শিলং-চেরাপুঞ্জিতে আমাদের আরো কয়েকটি ট্যুরের ছবি











শিলং, চেরাপুঞ্জি সম্পর্কে আরো জানুন নিচের লেখাগুলোয় ক্লিক করে:
চেরাপুঞ্জি, শিলং, মেঘালয় ভ্রমণ
এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম মাওলিনং
বৃষ্টিভেজা চেরাপুঞ্জি
সাত বোনের কমলা দ্বীপ
হাতি ঝরনা মেঘালয়
মেঘের আলয় মেঘালয়
মেঘের ওপাশে ঝরনা
বৃষ্টির ভিতর চেরাপুঞ্জি


ভ্রমণ পরিকল্পনা
শূন্য দিন: রাত ১০টায় ঢাকার আরামবাগ থেকে সিলেটের তামাবিলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু। সারা রাত গাড়িতে অবস্থান।
প্রথম দিন
সিলেটে সামান্য যাত্রাবিরতি দিয়ে তামাবিলের উদ্দেশে যাত্রা এবং তামাবিল ও ডাউকিতে ইমিগ্রেশনের কাজ সম্পন্ন করা।
পথে বা তামাবিল বর্ডারে সকালের নাস্তা গ্রহণ।
ইমিগ্রেশনের পর শ্নোনেংপেডেং গ্রাম ও উমগট নদী ভ্রমণ। ডাউকি নদীর তিনটি উৎস দেখা যাবে এখানে। স্থানীয়ভাবে এই নদীর নাম উম গট। নদীর উপর একটি ঝুলন্ত ব্রিজ রয়েছে। সেটিতে উঠা যাবে। ব্রিজ থেকে নদীর দুটি উৎস দেখা যায়। নদীতে নামা যাবে। এমনকি গোছল করা যাবে, সাঁতারও কাটা যাবে।
এরপর বুরহিল ঝরনার উদ্দেশে রওয়ানা দেব। সিলেটের বিছানাকান্দি ভ্রমণের সময় যে ঝরনাটি আমরা দূর থেকে দেখি এবং পান্থুমাই নামে যেটিকে চিনি ভারতে সেটিই বুরহিল ঝরনা। ব্রিজের উপর ও পাশ থেকে ঝরনাটি দেখা যাবে ও ছবি তোলা যাবে।
এরপর যাব মাউলিনং ভিলেজ (এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম) ও লিভিং রুট ব্রিজ ভ্রমণ (পাহাড়ি নদীর উপর গাছের শেকড়ের তৈরি সেতু)
পথে ডাউকি বাজার অথবা মাউলিনংয়ে কিংবা সাং-রি-লা হোটেলে হবে দুপুরের খাবার।
বিকেল/সন্ধ্যায় শিলংয়ের পুলিশ বাজারে পৌঁছা, হোটেলে রুম বরাদ্দ ও রিফ্রেশমেন্ট।
রাত সাড়ে ৯টা: রাতের খাবার গ্রহণ। রাতে হোটেলে অবস্থান।

দ্বিতীয় দিন
সকালের নাস্তা গ্রহণ শেষে সকাল ৮টায় শিলং সাইটসিয়িং।
সম্ভব্য স্পট: উমিয়াম লেক (বড়াপানি লেক), এলিফ্যান্ট ফলস, ক্যাথরিল চার্চ, গালফ লিঙ্ক, মদীনা মসজিদে, পুলিশ বাজার।
পুলিশ বাজারে দুপুরের খাবার গ্রহণ শেষে শপিং ও ব্যক্তিগত সময়।
রাত সাড়ে ৮টায় রাতের খাবার গ্রহণ। রাতে হোটেলে অবস্থান।
তৃতীয় দিন
সকাল সাড়ে ৭টা: সকালের নাস্তা গ্রহণ।
সকাল ৮টা: চেরাপুঞ্জি সাইটসিয়িং।
সম্ভাব্য স্পট: মাউকডুক ভিউ পয়েন্ট, ওয়াকাবা ফলস, দেইন তালেং ফলস, ইকো পার্ক, রামকৃষ্ণ মিশন, নোহকা লি কাই ফলস, মাউজমি কেভ, সেভেন সিস্টার্স ফলস, থাংকারাং পার্ক, মট ট্রপ, বাংলাদেশ ভিউ পয়েন্ট।
ইকো পার্ক অথবা সেভেন সিস্টার্স ফলস অথবা মাউজমি কেভ এলাকায় দুপুরের খাবার গ্রহণ।
বিকেলে সেভেন সিস্টার্স ফলস এলাকায় স্ট্রিট স্টলে চা-বিস্কুট খেয়ে শিলংয়ের উদ্দেশে রওয়ানা।
রাত সাড়ে ৮টায় রাতের খাবার গ্রহণ।
রাতে হোটেলে অবস্থান।
চতুর্থ দিন
সকালের নাস্তা গ্রহণ শেষে ডাউকির উদ্দেশে শিলং ত্যাগ।
ডাউকি ও তামাবিল বর্ডারের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা।
ইমিগ্রেশন শেষে সিলেট হয়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা।
পথে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী পানসী হোটেল থেকে আনা দুপুরের খাবার গ্রহণ (প্যাকেট)।
রাতে গাড়ি ঢাকায় পৌঁছার পর ট্যুরের সমাপ্তি।



হোটেল
স্টান্ডার্ড প্যাকেজ: হোটেল রেইনবো / হোটেল শেরিন অথবা/এবং সমমান।
ডিলাক্স প্যাকেজ: হোটেল শাফায়ার/ হোটেল দ্য সাদ/ পেগাসাস ক্রাউন অথবা/এবং সমমান।
প্রতি দুই বেডের রুমে দুইজন, তিন বেডের রুমে তিনজন ও চার বেডের রুমে চারজন করে থাকবেন।
প্রতিটি রুমে এটাচড বাথ ও গরম পানির ব্যবস্থা রয়েছে।
হোটেলে পৌঁছার পর অফিসয়াল আনুষ্ঠানিকতার কারণে রুম বরাদ্দে কিছুটা সময় লাগতে পারে। এজন্য রিসিপশনে অপেক্ষা করতে হবে।
হোটেলে সবাইকে পাসপোর্ট জমা দিতে হবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
চেরাপুঞ্জি ও শিলংয়ের আবহাওয়া ঠাণ্ডা থাকায় কোনো রুমে এসির প্রয়োজন নেই।


সাথে যা বহন করতে হবে
শিলং ও চেরাপুঞ্জি ঢাকার চেয়ে ঠাণ্ডা হওয়ায় হালকা ও ভারি শীতের কাপড়।
চেরাপুঞ্জি বৃষ্টিপ্রবণ এলাকা। বিশ্বের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের খেতাব চেরাপুঞ্জির। তাই বৃষ্টি থেকে নিরাপদ থাকতে ছাতা/ রেইনকোট অবশ্যই সাথে রাখতে হবে।
পাহাড়ি পথে হাটার জন্য কেডস।
রোদ থেকে নিরাপদ থাকতে সানগ্লাস, সানক্যাপ।
বাইনোকুলার, ক্যামেরা।
টুথপেস্ট, টুথব্রাশ, তাওয়েল, স্লিপার।
জরুরি ওষুধ। ফার্স্ট এইড ব্যান্ডেজ।



Responsibility
We will be responsible for operation of the tours and excursions as mentioned in our brochure under the normal situation. So, for personal accident, sickness or loss of baggage during the tour, any political problem resulting in unusual situation to conduct a tour etc. we will not be responsible. However, we will try to extend all possible assistance to overcome such problems. But the guest must pay any extra cost incurred due to such problems.
We reserve the right to withdraw or amend any tour should condition warrant such action. In such a condition, any participant unable to avail the changed schedule is entitled to take his/her money refunded.
During visiting days all members must be maintaining by their leaders. We reserve the rights to accept or refuse any participant as a member of the tour.
যেকোনো সময়ে ট্যুরের যেকোনো বিষয় পরিবর্তন হতে পারে। যেকোনো বিষয়ে টিম লিডারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
নিয়মিত চোখ রাখুন:
ওয়েব সাইট: dhakatourist.com, dhakatouristclub.com
ফেইসবুক পেজ: facebook.com/dhakatourist
ফেইসবুক গ্রুপ: facebook.com/groups/dhakatouristclub
ইউটিউব: youtube.com/dhakatourist
যোগাযোগের ঠিকানা: ১৮০-১৮১, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণী (নবম তলা), বিজয় নগর, ঢাকা- ১০০০। মোবাইল: ০১৬১২৩৬০৩৪৮। ই-মেইল: dhakatourist@gmail.com


ভিসার জন্য যেসব ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে
০১. ছয়মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্ট। একাধিক/পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে সেটিও জমা দিতে হবে।
০২. ভিসাসহ (যদি থাকে) পাসপোর্টের প্রথম দুই পৃষ্ঠার ফটোকপি।
০৩. দুই ইঞ্চি বাই দুই ইঞ্চি সাইজের এক কপি ল্যাব প্রিন্ট ছবি, ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা।
০৪. তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট। ব্যালান্স কমপক্ষে ২০,০০০/= টাকা। ব্যাংক হিসাব না থাকলে ১৫০ ডলার এন্ডোর্সমেন্ট।
০৫. বর্তমান ঠিকানা নিশ্চিতকরণের জন্য ইলেক্ট্রিক বিলের ফটোকপি।
০৬. ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা ১৮ বছরের কম হলে জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
০৬. হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি। লিমিটেড কোম্পানি হলে আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডামের ফটোকপি। (ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে)।
০৭. নো অবজেকশন সার্টিফিকেটের মূল কপি (চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে)।
০৮. ভিজিটিং কার্ড।
০৯. অফিস আইডি কার্ড (চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে)।
১০. স্টুডেন্ট আইডি কার্ড ও সর্বশেষ বেতন পরিশোধের রশিদ (ছাত্রদের ক্ষেত্রে)।

নির্দেশিকা
গাড়ি ছাড়ার অন্তত ৩০ মিনিট পূর্বে নির্ধারিত স্থানে উপস্থিত থাকতে হবে।
ভ্রমণে কষ্ট হবে এটাই স্বাভাবিক। এজন্য প্রত্যেককে প্রত্যেকের সহযোগিতা করতে হবে।
অবশ্যই গ্রুপ লিডারের নির্দেশ ও শিডিউল মানতে হবে। কোনোভাবেও গ্রুপ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া যাবে না।
নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় কিংবা পরিবেশ নষ্ট হয় এমন কিছু কোনোভাবেই করা যাবে না (এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ)।
অতিরিক্ত দু:সাহসিকতা দেখানো যাবে না।
এটি একটি পারিবারিক ট্যুর। সবাইকে পারিবারিক সম্মান বজায় রাখার চেষ্টা করতে হবে।
শিডিউল রক্ষার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। কিন্তু গ্রুপ ট্যুরে অধিকাংশ সময় শিডিউল রক্ষা সম্ভব হয় না। এজন্য সবার সহযোগিতা কাম্য।


