নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জে রয়েছে মুগল আমলে নির্মিত তিনটি জলদুর্গ। জন্মাষ্টমীর বন্ধে গত ২৫ আগস্ট ঢাকা ট্যুরিস্ট ক্লাবের ব্যবস্থাপনায় ২২ জন ভ্রমণ পিপাসু গিয়েছিলেন এই দুর্গগুলো দেখতে। সাথে বাড়তি ছিল ধলেশ্বরী নদীতে নৌ-ভ্রমণ। ছবিতে দেখে নিন সেই ট্যুরের খণ্ডচিত্র।

হাজীগঞ্জ জলদুর্গ। প্রথমেই গিয়েছিলাম এখানে।

পুরো দুর্গ জুড়ে আমরা

ট্যুরের প্রথম স্পটে ডিটিসি প্রেসিডেন্টের ব্রিফিং।

ইন্দাকপুর দুর্গের সামনে আমাদের বাহন।

হাজীগঞ্জ জলদুর্গে বুয়েটের ইন্সট্রাক্টর শরাবান তহুরার সাথে ঢাকা ট্যুরিস্ট ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান ও ক্লাবের গোল্ডেন মেম্বার মাহফুজুর রহমান।

যমুনা টেলিভিশনের মিথুন ও রাজিব। এরা যে কতটা দুরন্ত তার কিছুটা বুঝা গেছে নৌ-ভ্রমণের সময়।

মাহফুজুর রহমানের দুর্গ জয়।

ব্যাংক কর্মকর্তা মামুর। সাথে মাহফুজ ও রিজভী।

শরাবান তহুরাার সাথে তাঁর দুই বান্ধবী ও মেয়ে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট থেকে গিয়েছিলেন এই পাঁচজন। প্রচণ্ড গরম তাদের আনন্দে সামান্যতমও ঘাটতি আনতে পারেনি।

হাজীগঞ্জ জলদুর্গ দেখা শেষ। এবার গন্তব্য বিবি মরিয়মের মাজার।

বিবি মরিয়মের মাজার।

নারায়ণগঞ্জের বিখ্যাত সুগন্ধা প্লাস হোটেলে কাচ্চি বিরিয়ানী ও মিষ্টান্ন ছিল দুপুরের খাবারের তালিকায়। যমুনা টেলিভিশনের দুই কর্মী এবং রিজভী ও মাহফুজকে সাথে নিয়ে ডিটিসি প্রেসিডেন্ট খেতে বসেছিলেন এক টেবিলে।

ইন্দাকপুর দুর্গ। মোগল আমলের প্রথম জলদুর্গ।

দুর্গের সামনের পুকুর ঘাটে কিছুটা জিরিয়ে নেয়া।

পানি পেলে ছোটবেলার কথা মনে হয়ে যায়।

‘দুর্গ’ জয়ের স্বপ্ন ওদের চোখে।

ইন্দাকপুর দুর্গের প্রধান ফটকের সামনে রিফাত।

গাড়িচালক রুবেলের সাথে মাহফুজ।

দুর্গের পাশে পুরনো একটি স্থাপনা।

ইন্দাকপুর দুর্গ নতুন করে সাজোনো হচ্ছে। কিছুটা অংশ খনন করা হয়েছে। দুর্গের পাশের কারাগারে নির্মিত হচ্ছে জাদুঘর।

ব্যাংক কর্মকর্তা মামুর ও মাহফুজ।

ট্যুরের বাড়তি আকর্ষণ ছিল মোক্তারপুর ব্রিজের নিচে ধলেশ্বরী নদীতে নৌ-ভ্রমণ। এটি না হলে ট্যুরটি অসম্পূর্ণ থেকে যেত।

ছবিতো অনেক তোলা হলো। এবার একটু দেখে নেয়া যাক।

সেলফি

উত্তরা থেকে এসেছেন আনিসুর রহমান। সকাল সাড়ে ৭টার আগেই বিজয় নগরে এসে হাজির।

গরমে ঘেমে গেছে বাচ্চাটি। কিন্তু কোনো ক্লান্তি ছিল না ওর।

গামছা কাঁধে আব্দুল মাজেদ। আপাদমস্তক ট্রাভেলার। সাথে তার দুই বন্ধু ও ঢাকা ট্যুরিস্ট ক্লাবের প্রেসিডেন্ট। ধলেশ্বরী নদীতে নৌ-ভ্রমণের সময় ছবিটি তোলা হয়েছে।

ইচ্ছা হয় নদীতে পা ভিজিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকি।