Skip to content

জাপানে টয়লেট মিউজিয়াম দেখতে হাজারে হাজারে মানুষ

Toto

জাপানের সর্বাধুনিক টয়লেট ‘টোটো’।

টয়লেট নাকি কোনও বিলাসবহুল শোওয়ার ঘর?

যাতে গা গরম করে নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে যন্ত্রের মাধ্যমে গরম জলে ম্যাসাজ করানোর ব্যবস্থা। রয়েছে এয়ার কন্ডিশনার। পানির তাপমাত্রা ও চাপ বাড়ানো-কমানোর ব্যবস্থা। রয়েছে এয়ার ড্রায়ার। রয়েছে সুবাস ছড়ানোর জন্য ‘পাওয়ার ডিওডোরাইজার’। সঙ্গে রয়েছে সুন্দর, সুরেলা মিউজিক ‘ওতোহিমে’ শোনার ব্যবস্থাও। এমনকী, অটোম্যাটিক সেন্সরও। বাথরুমে ঢুকলেই আপনাআপনি খুলে যাবে ঢাকনা। ভরে যাবে ব্যাকটেরিয়া বিনাশী পানির ফোয়ারায়। জ্বলে উঠবে ঝকঝকে আলো। এটাই সর্বাধুনিক জাপানি প্রযুক্তির টয়লেট। যার নাম- টোটো।

শুধু এই সর্বাধুনিক টয়লেটই নয়, একেবারে আদ্যি কালের বাথরুম থেকে হালের ‘টোটো’, সব রকমের বাথরুম নিয়ে জাপানে তিন মাস হল চালু হয়েছে টয়লেট মিউজিয়াম। যা বানাতে খরচ হয়েছে ছয় কোটি মার্কিন ডলার। চালু হওয়ার পর গত তিন মাসে দেশ, বিদেশ থেকে কম করে তিরিশ হাজার মানুষ এসে ঘুরে গিয়েছেন এই টয়লেট মিউজিয়াম। যারা এই সর্বাধুনিক টয়লেট বানিয়েছে, সেই সংস্থা ‘টোটো’ ইতিমধ্যেই এমন চার কোটি টয়লেট বানিয়ে বিভিন্ন দেশে পাঠিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *