
পেছনে সোনার তরী লঞ্চ। বিশাল এই লঞ্চে হবে আমাদের নৌ-বিহার। ছোট যে ট্রলারটি দেখছেন এই ট্রলারে করে আমরা যাব মোহনায়। নদী শান্ত থাকলে পাড়ি দেব পদ্মা, মেঘনা আর ডাকাতিয়া নদী।
বর্ষায় নদীয় সৌন্দর্য দেখেছেন কখনো? না-কি ঝড় বৃষ্টির ভয় পাচ্ছেন!
অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হলে লঞ্চের ভিআেইপি কেবিনে করে চলুন পদ্মা-মেঘনা-ডাকাতিয়ার মোহনায় নদীর বিশালতা দেখতে।
যোগাযোগ: ০১৬১২ ৩৬০ ৩৪৮ (মোস্তাফিজুর রহমান)

লঞ্চের ভিআইপি কেবিনগুলো দেখে মনে হবে আপনি পাঁচতারকা হোটেলে অবস্থান করছেন।
ভ্রমণ পরিকল্পনা
ভ্রমণ শুরু: ৫ আগস্ট, ২০১৬, শুক্রবার, সকাল ৭টা, ঢাকা সদরঘাট থেকে।
ভ্রমণ সমাপ্তি: একই দিন সন্ধ্যা ৭টা, স্থান- ঢাকা সদরঘাট।
লঞ্চের নাম: এমভি সোনার তরী। (লঞ্চ এক মিনিটও দেরি করবে না। কারো দেরি হলে নিজ দায়িত্বে চাঁদপুর যেতে হবে।)
সকাল ৭.৩০ মিনিটে তালিকাভূক্তি ও সকালের নাস্তা।
সকাল ৮.৩০ মিনিটে থেকে মিট আপ, ননস্টপ আড্ডা, আনলিমিটেড ছবি তোলা।
বেলা ১১.৩০ লঞ্চ থেকে ট্রলারে ওঠা। তিন নদীর মোহনায় যাওয়া। মোহনা ও রক্ত করবী চত্বর ঘুরে বেড়ানো, ছবি তোলা। ইলিশ ধরার দৃশ্য উপভোগ। সাঁতার কাটা।
বেলা ২.০০টা লঞ্চের উদ্দেশে মোহনা ত্যাগ।
বেলা ২.৩০ মিনিটে এমভি সোনার তরী লঞ্চে দুপুরের খাবার গ্রহণ।
বেলা ৩.৩০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে ছাড়বে লঞ্চ। লঞ্চে আনলিমিটেড আড্ডা, ছবি তোলা, সূর্যাস্ত দেখা, র্যাফেল ড্র।
সন্ধ্যা ৭টায় সদরঘাট নেমে যার যার বাসায় ফিরে যাওয়া।

চাঁদপুরের মোহনা। এখানে মিশেছে পদ্মা, মেঘনা আর ডাকাতিয়া এই তিন নদী। আমাদের গন্তব্য এই মোহনায়।
ভ্রমণ খরচ: ১,০০০/= (এক হাজার) টাকা। ১০ বছরের নিচে ৮০০/= (আটশত) টাকা। ২ বছরের নিচে ফ্রি। মেম্বারদের জন্য ৫০০/= (পাঁচশত) টাকা।
চাঁদা পরিশোধের শেষ তারিখ: ২৫ জুলাই ২০১৬। পুরো টাকাটাই অগ্রীম দিতে হবে। আংশিক গ্রহণযোগ্য নয়। টাকা সরাসরি/ ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। বিকাশের মাধ্যমে কোনো টাকা নেয়া হয় না।
খরচের অন্তর্ভূক্ত: এমভি সোনার তরী লঞ্চের দ্বিতীয় তলার ভিআইপি কেবিনে চাঁদপুর যাওয়া-আসা, সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার, ট্রলারে তিন নদীর মোহনায় যাওয়া-আসা।
খরচে যা থাকছে না: সদরঘাটে আসা-যাওয়া ও প্রবেশ (ঘাটে প্রবেশ টিকেট ৫ টাকা)। ব্যক্তিগত খরচ, অনাকাঙ্খিত কোনো খরচ। যা উল্লেখ নাই এমন সব খরচ।
আসন সংখ্যা: ২৫-৩০ জন।

টিম লিডার: মোস্তাফিজুর রহমান, প্রেসিডেন্ট ঢাকা ট্যুরিস্ট ক্লাব, মোবাইল: ০১৬১২৩৬০৩৪৮।
মেনু
সকালের নাস্তা: পরাটা, সবজি, কলা, চা।
দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, সবজি/শাক, মুরগির গোশত, সালাদ।
র্যাফেল ড্র
প্রথম পুরস্কার: শিলংয়ের হোটেল রেইনবোতে দুইজনের একরাত থাকা।
দ্বিতীয় পুরস্কার: দুইজনের একদিনের ঢাকা ভ্রমণ।
আরো আকর্ষণীয় ১৩টি পুরস্কার।
র্যাফেল ড্রয়ের কুপনের মূল্য ২০/= টাকা। প্রত্যেককে কমপক্ষে পাঁচটি কুপন কিনতে হবে।